বেসরকারি হাসপাতালে সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা প্রদানে তিন নির্দেশনা জারি করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
এ নির্দেশনাগুলোর ব্যত্যয় ঘটলে বা কোনো অভিযোগ প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রচলিত বিধান অনুসারে লাইসেন্স বাতিলসহ প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে মন্ত্রণালয়।
সোমবার (১১ মে) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা-১ শাখার উপসচিব মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এসব নির্দেশনা দেয়া হয়।
বেসরকারি হাসপাতালে সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা প্রদানের নির্দেশনার চিঠিতে বলা হয়, লক্ষ্য করা যাচ্ছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণের পর থেকে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে সাধারণ রোগীরা চিকিৎসা সেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে কিডনি ডায়ালাইসিসসহ চিকিৎসা গ্রহণ করে রোগীরা সংশ্লিষ্ট বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণে বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন।
এ সকল রোগীদের চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রাখার বিষয়ে বিভিন্ন সময় মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদফতরে বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত একাধিক সভার মাধ্যমে অনুরোধ করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে একাধিকবার নির্দেশনা জারি করা হয়েছে এবং পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রদানের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সকলকে বারবার আহ্বান জানানো হয়েছে।
এমতাবস্থায় বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহের সাধারণ রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের জন্য নিম্নোক্ত নির্দেশনা জারি করা হলো-