• ❐ www.crimeprotidin.com ❐ ৮ম বর্ষ ❐ ঢাকা ❐ ২ মার্চ, ২০২১ ❐ dailycrimeprotidin@gmail.com ❐

জেলা যুবলীগের সম্পাদক হিসেবে হাফিজুরকে চায় নেতাকর্মীরা

ইকবাল হোসেন

গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হাফিজুর রহমানকে যেকারণে চায় দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণ। এদিকে সময় ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক  সম্ভাব্য প্রার্থীরা দৌড় ঝাপ শুরু করেছেন।

বিশেষ হাফিজুর রহমান সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ নিয়ে সাধারণ মানুষের  মাঝে সাড়া ফেলেছে ব্যাপক ভাবে। চায়ের দোকান, পাড়া মহল্লা, মাঠঘাট, হাটবাজার সর্বত্র সাধারণ মানুষের মাঝে চলছে সরগরম আলোচনা। সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য তৎপরতা শুরু করেছেন।

দলীয় নেতা-কর্মীদের মতে, দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক  হিসেবে দেখতে চায় হাফিজুর রহমানকে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সাধারণ মানুষের মধ্যে তার আকাশচুম্বি যে জনপ্রিয়তা রয়েছে তাতে যোগ্য নেতা হাফিজুর রহমান। প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে তিনি থেকেছেন সামনের সারিতে।

দিয়েছেন সফল নেতৃত্ব। দল ও জনগণের অধিকার রক্ষায় তিনি একজন নিবেদিত প্রাণ। জনবান্ধব এবং পরীক্ষিত ও লড়াকু সৈনিক। প্রচলিত রাজনৈতিক ধারায় থাকলেও লোভ লালসার স্রোতে গা ভাসাননি তিনি। তৃণমুল নেতাকর্মিদের সঙ্গে থেকে এখনও সাধারণ মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন তিনি। হাফিজুর রহমানের সিদ্ধান্ত দলীয় নেতাকর্মী ও জনগণের ওপর।

তাকে জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক  হিসাবে চান সাধারণ মানুষ। বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারাকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধ সাধারণ মানুষকে সাথে নিয়ে নিরলস ভাবে কাজ করছেন তিনি।যুবলীগের নেতা হাফিজুর রহমান বিশিষ্ট সমাজসেবক।

গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হাফিজুর রহমান বিশিষ্ট সমাজসেবক হিসেবে সকলের কাছেই সুপরিচিত একজন নেতা। মানুষের সেবা করাই জীবনের লক্ষ্য ও একমাত্র আশা যুবলীগের নেতা হাফিজুর রহমান এর। সারা জীবন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের আর্দশ নিয়ে রাজনীতি করেছেন তিনি। সাধারণ মানুষের সেবক হয়ে যুবলীগের রাজনীতিতে সার্বিক উন্নয়নে সব সময় যুবকদের  পাশে থাকার ইচ্ছা জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান এর।

তিনি ছোটবেলা থেকেই মানুষের সেবা করার চেষ্টা করে আসছেন। জীবনের বাকি সময়েও মানুষের সেবা করেই থাকতে চাই। গাজীপুর -৩ আসনের সংসদ সদস্য ইকবাল হোসেন সবুজ এমপির একজন সৎ সাহসীকতার রাজনৈতিক দলের কর্মী হিসেবে সকলের কাছেই সুপরিচিত হাফিজুর রহমান।

গরীবের বন্ধু ও সমাজ সেবক হাফিজুর রহমান  গরীব, অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষের প্রতি আন্তরিকতার সাথে কাজ করে চলছেন। তাই সকলেই ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে আপনজন হিসাবে চিনেন ও জানেন এই জনদরদী গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হাফিজুর রহমানকে।

তিনি রাজনীতি করেন মানুষের জন্য। যেমন বৈশ্বিক করোনা মহামারির প্রাক্কালে সরকারের সহযোগিতার পাশাপাশি তিনি ছিলেন সাধারণ মানুষের পাশে। গাজীপুরের -৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব ইকবাল হোসেন সবুজ এমপির নেতৃত্বে হতদরিদ্র পরিবারের পাশে ছিলেন তিনি।

মানবতার ফেরিওয়ালা এমপি ইকবাল হোসেন সবুজ এর একজন সৎ সাহসীকতার কর্মী হিসেবে পর্যাপ্ত খাদ্য সহযোগিতা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল হাফিজুর রহমান। মানবকিতাবোধ সকলের প্রসংশা কুড়িয়েছে তিনি। করোনা মহামারির শুরু থেকে অসহায় সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে খাদ্য সহায়তা নিয়ে দাঁড়িয়েছেন।

গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হাফিজুর রহমান এই প্রতিবেদনকে বলেন, আমি মানুষের পাশে দাঁড়ানোকে সর্বোচ্চ রাজনীতি বলে মনে করছি। আমি মনে করি আমার প্রিয় নেতা ইকবাল হোসেন সবুজ এমপির হাতকে শক্তিশালী করতে আমার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

করোনাভাইরাসের কারণে গাজীপুর বিভিন্ন এলাকায় কর্মহীন হয়ে পড়েছিল হাজার হাজার মানুষ। বিশেষ করে খেটে খাওয়া নিন্ম আয়ের লোকজন সবচে বেশি ভোগান্তিতে ছিলো । যারা দিন এনে দিন খেতেন এমন মানুষজন খাদ্য সংকটে পড়েছিল বেশিরভাগ।পরে এই করোনাকালে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল যুবলীগের নেতা হাফিজুর রহমান।যুবলীগের কর্মীদের দিয়ে এসব খেটে খাওয়া মানুষের ঘরের দরজায় পৌঁছে দেন খাদ্য সহায়তা।

তারা প্রথমে এলাকার অভাবি লোকদের চিহ্নিত করেন। পরে রাতের আঁধারে ও খুব ভোরে মানুষজন ঘুম থেকে জেগে ওঠার আগেই ওইসব নিন্ম আয়ের লোকদের দরজার সামনে পৌঁছে দিচ্ছেন খাদ্য সামগ্রী।সাধারণ জনগণের জন্যই গাজীপুরের যুবলীগের নেতা হাফিজুর রহমান এর  রাজনীতি।তাই সকল প্রকার জনসমাগম ও ভিড় এড়িয়ে তিনি নিজে ও যুবলীগের কর্মীরা রাত পোহানোর আগেই খুব ভোরে কর্মহীন, অসহায় ও নিন্ম আয়ের লোকদের ঘরের দরজার সামনে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন।গাজীপুরের জেলা যুবলীগের অহংকার মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে এখন পরিচিত তিনি।

ঢেলে সাজানো হয়েছে গাজীপুরের যুবলীগের রাজনীতিকে।যুবলীগের আলো গাজীপুরে হাফিজুর রহমান ।ভালো কাজে সম্পৃক্ত থাকছে তার নেতাকর্মীরা।সেই ধারাবাহিকতায় করোনা যুদ্ধেও এখন সক্রিয় অবস্থান যুবলীগ নেতাকর্মীদের।খাদ্য সংকটে থাকা এসব মানুষের পাশে আশার আলো হয়ে দাঁড়াচ্ছে যুবলীগের নেতা হাফিজুর রহমান।

করোনা প্রাদুর্ভাবের পর থেকেই জরুরি বৈঠক করে মানুষের পাশে দাঁড়োনোর জন্য সিদ্ধান্ত নেয় হাফিজুর রহমান। গাজীপুরের  যুবলীগের কর্মীদেরকে সাথে নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। এমন একজন যুবলীগ নেতা গাজীপুরের মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে আলো ছড়াচ্ছে।নিজ উদ্যোগে খেটে খাওয়া মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তুলে দিয়েছিলো খাবার।

আর তাদের সচেতনতায় দিচ্ছেন মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, সাবান।এবিষয়ে হাফিজুর রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে যুবলীগের চেয়ারম্যান-সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্ব যার যার অবস্থান থেকে আমরা কাজ করে ছিলাম। ব্যক্তিগত উদ্যোগে এই নেতা প্রায় পাঁঁচ হাজার পরিবারের কাছে খাদ্যদ্রব্য পৌঁছে দিয়েছিল বলে জানা গেছে।

তার খাদ্যতালিকায় ছিল চাল, ডাল, আলু, তেল, পেঁয়াজ, লবণ, কাঁচামরিচসহ বিভিন্ন প্রকার সবজি। যুবলীগের নেতাকর্মীরা বলছেন,আমাদের প্রিয় নেতার এমন ব্যক্তিগত উদ্যোগগুলোতে ভালো থাকছেন হাজারো পরিবার। আর অনুপ্রেরণা পেয়ে অনেকেই এখন মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে চিনেন তাকে।অনাহারে-অর্ধাহারে থাকা মানুষগুলো তার উপহার এখনো পাচ্ছেন।

যেখানে থাকছে করোনা সুরক্ষার মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ খাদ্যসামগ্রী।অসহায় এসব মানুষের জন্য গাজীপুরে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ নিয়েছেন যুবলীগের নেতা হাফিজুর রহমান।সমাজের প্রতি তার এমন দায়বদ্ধতা আছে বলেই আগামীতে গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চাই জনগণ।

আর এখন চারদিকে আলোচনায় এসেছে তাঁর নাম। তার নেতৃত্বে ছুটে চলছে মানবিক সহায়তা। একেবারে তৃণমূলে সার্বিক পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে তিনি জানালেন,সাধারণ মানুষ তার আপনজন।বিশেষ করে সমাজের ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। সারা দেশের সকল যুবলীগ কর্মীদের সাথে তার  খুব ভাল যোগাযোগ রয়েছে এবং দলের দুঃসময়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বলে জানা গেছে।তার রাজনৈতিক যোগ্যতার পরিচয় ও দক্ষতার  তৃণমূলের একজন কর্মী থেকেই আজকে গাজীপুরের যুবলীগের যোগ্য  নেতা।

তাই তৃণমূল কর্মীরা  সততার সঙ্গে রাজনীতি করে আসছে।দলের  ত্যাগী বঞ্চিত যুবলীগ কর্মীদেই সবচেয়ে বেশি মূল্যায়ন করেন তিনি।যুবলীগের জন্য বা দলের জন্য সে সর্বোচ্চ ত্যাগ করতেও প্রস্তুত।জানা গেছে, দলের দুঃসময়ের একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে হাফিজুর রহমান আসলে এর সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল।তিনি যুবলীগের রাজনীতির সেই সুদিন ফিরিয়ে আনতে ত্যাগী নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন করতে শিখেছেন।

পারিবারিক ভাবে যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারন করেন ও নিজেকে সেই হিসেবে গড়ে তুলতে পারে, তাদেরকেই দলে স্বাগত জানান তিনি।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও নেত্রী শেখ হাসিনার রাজনীতির আদর্শ ধরে রাখবে বলে জানিয়েছেন নেতাকর্মীরা।জানা গেছে, মানুষের প্রিয় নেতা হাফিজুর রহমান এর দলীয় নেতা-কর্মীদের দ্বারা কোন  মানুষের কোনো ক্ষতি হয়নি।

সে নিজেকে সব সময় সধারণ মানুষেরই একজন মনে করে।তার নেতাকর্মীরা সাধারণ মানুষের পাশে থেকে তাদের সব ধরনের সহায়তা দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।হাফিজুর রহমান বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত সৈনিক। এবং তরুণ প্রজন্মের বাতিঘর। তিনি গাজীপুর জেলা যুবলীগের গৌরব। তিনি নৈতিক গুণসম্পন্ন দক্ষ সাংগঠনিক শক্তির অধিকারী, ব্যক্তিত্বসম্পন্ন একজন মানবিক যুুুুবলীগের  নিবেদিত প্রাণ।

তিনি তাঁর রাজনৈতিক কর্মতৎপরতা, প্রগতিশীল চিন্তাভাবনা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারণকারী, সৃষ্টিশীল কাজে উদ্যোগী, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন, এবং সামাজিক ন্যায়পরায়ন ব্যক্তি হিসেবে আজকের এই সময়ে একজন যোগ্য রাজনৈতিক নেতার উদাহরণ।তাঁর নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, নেতৃত্বের গুনাবলী, সৎচ্চরিত্রাবলী এবং রাজনৈতিক জীবনের বিশাল কর্মযজ্ঞই প্রমাণিত করে তিনি রাজনৈতিক মাঠের একজন কর্মদক্ষ কর্মী এবং তার যুবলীগের প্রাণ।সে ছাত্রাবস্থা থেকেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের আদর্শকে লালন করে তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবন গড়েছেন।

তিনি জামাত-বিএপির জুলুম অত্যাচারকে সহ্য করেও এখনো পর্যন্ত যুবলীগের সকল নেতাকর্মীদের একত্রিত রাখতে পেরেছেন।তাঁর নৈতিক গুনাবলী অসাধারণ। তাঁর এই নৈতিক গুনাবলীর জন্যই আজকের রাজনীতির মাঠে তিনি একজন জননন্দিত, জনপ্রিয় যুুুুবলীগের নেতা হিসেবে সকলের নিকট পরিচিত। তাঁর এই জনপ্রিয়তা থাকার পরও তিনি কখনো ক্ষমতার অপব্যবহার করেনি, অহংকার করেননি।

অনেকজনের সঙ্গে আলাপকালে তারা বলেন, এমন একজন নেতার কর্মী হতে পেরে আমাদের  অহংকার হয়, আমরা গর্ব করি।উনার আরও বলেন, হফিজুর রহমান ভাইয়ের নিকট যেকোনো জায়গার যুবলীগের  নেতাকর্মী এবং সাধারণ নাগরিক যেকোন ধরনের সহযোগীতার জন্য তাঁর নিকট স্মরনাপন্ন হলে তিনি তাদেরকে শূন্য ফিরিয়ে দেননি। তিনি করে দেন তাঁর সহযোগিতা।একজন মানবিক ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক নেতা হিসেবে পরিচিত।তিনি তরুণ প্রজন্মকে গুরুত্ব দিয়েছেন।

তিনি দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনো দলএবং দলের নেতাকর্মীর সাথে বিশ্বাস ভঙ্গ করেননি। তাঁর দলের প্রতিটি সদস্যকে নিজের পরিবারের মতো করেন। তিনি গাজীপুরের এ প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্তে আওয়ামীলীগের মিছিল মিটিং এবং বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানসহ উন্নয়ন কর্মকান্ডে এবং আওয়ামীলীগ যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্চাসেবকলীগকে সুসংগঠিত করতে সারাদিই  ছুটে বেড়ান।

রাজনীতিতে তাঁর এই কর্মদক্ষতার নেতৃত্ব এই সমাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।সে একজন একজন অসাম্প্রদায়িক নেতা। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সবার জন্য তাঁর দরজা সব সময় উন্মুক্ত।তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে এবং আওয়ামীলীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশনকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি একটি শক্তিশালী সংগঠন প্রতিষ্টায় বিশ্বাসী।

তাঁর হৃদয়ে বাংলাদেশ, চেতনায় মুক্তিযুদ্ধ, আদর্শে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী।এবং তিনি সরকারের পাশাপাশি নিজ নিজ এলাকায় মানুষকে সাধ্যমত সহায়তা প্রদানের জন্য স্থানীয় বিত্তশালীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন।

তিনি, তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য, সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তাঁর বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তাঁর কর্মকান্ডে মনে হয় তিনি এক মহান মানুষ।

তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক। এসকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সে সব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।তিনি তার উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন।এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।তার দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে সকলের কাছে নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে।তার ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ।তাঁর মাঝে কোন অহংকার নেই।

নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য।এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান।তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।তিনি সকল শ্রেণির মানুষের নেতা। মানুষের পাশে সবমসময় ছিল এবং থাকবেন তিনি।তিনি বলেন, আমাদের নেত্রীর নির্দেশ গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থাকতে হবে।

যুবলীগের আদর্শ আশা বুকে আগলে রাখবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নীতিমালা অনুসরণ করে হাফিজুর রহমান সকল আদর্শ মেনে চলছে সকলের মাঝে ভালোবাসা নিয়ে। তরুন যুবলীগ নেতা হাফিজকে দেখতে চায় গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক।হাফিজুর রহমানের বংশধর আওয়ামী যুবলীগের রাজনীতির সাথে জরিয়ে রয়েছেন। তার পরিবারে রয়েছে একাধীক মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামীলীগের নিবেদিত প্রান। তার বড় ভাই আনিছুর রহমান শ্রীপুর পৌরসভার চারবার মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েছেন।এবং বর্তমানও  গাজীপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের ও দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

তাই এই পরিবারের একজন সদস্য জাতে করে গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হাফিজুর রহমান হন এই দাবী জানিয়েছেন নতুন প্রজন্মের নেতা-কর্মি ও স্থানীয় আওয়ামীলীগ।নিজের পায় হেঁটে মেধা শ্রম খাঠিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন হাফিজুর রহমান দেশের স্বার্থে, সমাজে আদর্শ নীতিমালা মেনে চলেন তিনি। শতশত যুবকদের সর্বদা তরুণ যুবলীগের  প্রাণের দাবি সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায় হাফিজুর রহমানকে।

একাধিক ভাবে নতুন প্রজন্মের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন হাফিজুর রহমান ভাই এর আদর্শ নীতিমালা মায়া মমতা ভালবাসা পেয়ে অন্ধ ভক্ত হয়ে পড়েছেন সবাই। তরুণদের উদ্যোগে এ দেশ এগিয়ে চলবে যুবলীগের আদর্শ নীতিমালা বঙ্গবন্ধু স্মৃতি কে অনুসরণ করে।সর্বদা নতুন প্রজন্মের যুবলীগের প্রত্যাশা সাধারণ সম্পাদক  হিসেবে দেখতে চায় হাফিজুর রহমানকে।

গাজীপুর জেলা যুবলীগের কমিটি গঠনের দিন ধার্য না হলেও এ নিয়ে আলোচনা ও সভা সমাবেশ চলছে। তাই জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হাফিজুর রহমান একজন প্রার্থী।তবে এখানে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনেক স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির পরিবারের সদস্যদের নাম শোনা যাচ্ছে।এদিকে আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ,শ্রমিকলীগ,কৃষকলীগ ও সহযোগী সংগঠনের একাধীক নেতা-কর্মি যানান এখানে কোন স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি পরিবারের সদস্য গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক  হতে পারবেনা।

এবংকি কমিটির কোন সদস্য ও হতে পারবেনা।জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হাফিজুর রহমানকে চায় নেতাকর্মীরা।গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার মাধখলা এলাকার মুক্তিযুদ্ধের পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন হাফিজুর রহমান। শ্রীপুর পৌরসভার বারবার নির্বাচত মেয়র আনিছুর রহমানের ছোট ভাই হাফিজুর রহমান। কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে তৃণমূল সংগঠিত করে তৃনমুল দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে নিজেকে ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও সুনাম অর্জন করেছেন।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী,জেলহত্যা দিবস সহ প্রতিটি জাতীয় আওয়ামীলীগের প্রতিটি প্রোগ্রামকে জেলার সবচাইতে বড় প্রোগ্রাম এবং জনসাগম ঘটিয়ে বারবার প্রমাণিত করেছেন গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হাফিজুর রহমানই যোগ্য নেতা।সাংগঠনকে শক্তিশালী করে তৃনমূল নেতাকর্মীদের মূল্যয়নের ইতিহাস রচনা করেছেন ।

দলীয় নেতা-কর্মীদের আস্থা অর্জন করে সবার মনে জায়গা করে নিয়েছেন হাফিজুর রহমান।  এমন বিশ্বাস গাজীপুর জেলা যুবলীগের নেতা- কর্মীদের মুখে মুখে।তিনি জনসেবাতেও সর্বোচ্চ জায়গা রয়েছেন গাজীপুরে । কারো দুরারোগ্য ব্যাধি কিংবা কোনো অসহায় ব্যক্তির সন্তান স্কুলে ভর্তি হতে পারছেন না ।

এমন ‘দুঃখী খবর’ শুনতে দেরি, ছুটতে দেরি নেই তার ।সবসময় অসহায় মানুষের সহায় আছেন বলেই গাজীপুর জেলা  সকল পর্যায়ের মানুষের কাছ থেকে উপাধি পেয়েছেন ‘গরিবের বন্ধু’। নিজের পরিবারের প্রতি খুব একটা নজর নেই তাঁর। সকাল-সন্ধ্যা কেবলই ছুটে বেড়ান মানুষের কল্যাণে।খুঁজে ফিরেন অসহায় মানুষকে। গরীবদের চিকিৎসাসহ অসহায় মানুষের পাশে সব সময় দাঁড়ান। তাঁর আয়ের বেশির ভাগ টাকা তিনি মানুষের কল্যাণে ব্যয় করেন।

পাশাপাশি রাজনৈতিক তথা যুবলীগের প্রত্যেকটি প্রোগ্রামে যুক্ত আছেন তিনি।সাধারণ মানুষের মধ্যে তার আকাশচুম্বি যে জনপ্রিয়তা রয়েছে বলেই তাকে জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায় নেতাকর্মীরা। প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে তিনি থেকেছেন সামনের সারিতে। দিয়েছেন সফল নেতৃত্ব।দল ও জনগণের অধিকার রক্ষায় তিনি একজন নিবেদিত প্রাণ। জনবান্ধব এবং পরীক্ষিত ও লড়াকু সৈনিক। প্রচলিত রাজনৈতিক ধারায় থাকলেও লোভ লালসার গা ভাসাননি তিনি। তৃণমুল নেতাকর্মীদের সঙ্গে থেকে এখনও সাধারণ মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন তিনি।তিনি দলীয় কর্মসূচী সফলভাবে পালনে একধাপ এগিয়ে।

বিগত সালে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা হরতাল ও অবরোধ ঠেকাতে মাঠে রেখেছেন অগ্রণী ভূমিকা। শুধু এখানেই তিনি ক্ষান্ত নন, গরীব-দুঃখী ও অসহায়দের পাশে আছেন।ইতিমধ্যে তিনি জনসেবার মাধ্যমে জয় করেছেন সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালোবাসা। এজন্যই তাকে জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দেখতে চান। স্থানীয় নেতা- কর্মীরা বলেন, হাফিজুর রহমানকে আমরা বিপদে-আপদে সবসময় কাছে পাই।যার ফলে তিনি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জণে সক্ষম হয়েছেন। জনপ্রিয়তা, দলের প্রতি আস্থা, কর্মী বান্ধব নেতা ও সমাজ সেবক হিসেবে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েই তিনি রাজনীতিতে শুরু করেছেন গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হয়ে আরো সামনের দিকে এগিয়ে যাবে বলে মনে করেন স্থানীয় অঙ্গসংঠনের নেতৃবৃন্দ তৃণমূলের নেতকর্মীরা।মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় হাফিজুর রহমানের রাজনীতি।

গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হাফিজুর রহমানের রাজনীতি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী।তার এমন কিছু বিশেষ গুণাগুণ রয়েছে  অন্যদের থেকে দলের নেতাকর্মীদের কাছে  অনেক প্রিয় হাফিজুর রহমান।তার রাজনীতি বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে , নিজ কর্মদক্ষতার বলেই স্থানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে হাফিজুর রহমানের আদর্শের রাজনীতি।মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমাজ গড়ার লক্ষ্যে যার রাজনীতি।তিনি হলেন গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হাফিজুর রহমান।নেতাকর্মীদের দাবী হাফিজুর রহমানকে জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে।

যুবলীগের নেতা হাফিজুর রহমানকে নিয়ে নানা রকমের স্ট্যাটাস ফেসবুকে নেতাকর্মীদের।নেতাকর্মীরা বলেন, দুর্দিনে দলের পাশে থেকে সংগঠনকে শক্তিশালী করেছে এই নেতা। স্বচ্ছাধারার রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততার জন্য গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়া উচিৎ।যুবলীগের নেতাকর্মীরা জানান, তিনি সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে থাকেন। বিশেষ করে তরুণরা তাকে খুব ভালবাসে, একজন সৎ মানুষ হিসেবে তার কাছে ছোট বড় কোনো ভেদাভেদ নেই।আর এ কারণেই বড়, ছোট, ধনী দরিদ্র সবাই তাকে গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পেতে চায়।তার রাজনৈতিক কর্মকান্ড এবং দলের জন্য তার ত্যাগের কারণেই গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায় জনগণ।

অপরদিকে স্থানীয় রাজনৈতিক মহল, শুভাকাঙ্খীরা হাফিজুর রহমানকে নিয়ে নানা রকম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে তাকে গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায়।
এ ব্যাপারে একাধিক শীর্ষ নেতারা জানান, দলের জন্য নিবেদিত কর্মী যারা, দলের দুর্দিনে নেতা-কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং সংগঠনকে শক্তিশালী করার কাজে অর্থ ও শ্রম ব্যয় করেছে তাদেকে এবার মূল্যায়ন করা হবে।যুবলীগের রাজনীতিতে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে হাফিজুর রহমান
জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হাফিজুর রহমান জনপ্রিয়তায় এগিয়ে।দলীয় নেতাকর্মীদের দুর্দিনে দলের পাশে থেকে সংগঠনকে শক্তিশালী করেছে হাফিজুর রহমান।

রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততার জন্য জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে তাকেই দেওয়া উচিৎ বলে মনে করেন নেতাকর্মীরা।তিনি সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে থাকেন। বিশেষ করে তরুণরা তাকে খুব ভালবাসে, একজন সৎ মানুষ হিসেবে তার কাছে ছোট বড় কোনো ভেদাভেদ নেই।তার রাজনৈতিক কর্মকান্ড এবং দলের জন্য তার ত্যাগের কারণে এবার এ গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে হাফিজুর রহমানকে চান সবাই।

যুবলীগের সমর্থকরা বলেছেন, বিচক্ষণ রাজনীতিক হাফিজুর রহমান রাজনীতির সংকটময় মুহূর্তে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর।সততা ও ত্যাগের মহিমায় রাজনীতিসহ কর্মক্ষেত্রে গুণগত পরিবর্তনে তিনি থাকেন সোচ্চার।তিনি যুবসমাজের অহংকার। খোঁজ নিয়ে জানা গেছ, এলাকাবাসির অভিমত দলের প্রয়োজনে আমজনতার আকাংখার কথা মাথায় রেখে সকলকেই সাধ্যমত সহযোগিতা করে যাচ্ছে হাফিজুর রহমান।গাজীপুরের -৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব ইকবাল হোসেন সবুজের রাজনীতিতে হাফিজুর রহমানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।


এজন্যই সকলেই হাফিজুর রহমানকে গাজীপুর জেলা যুবলীগের গুরুত্বপুর্ন পদে দেখতে চয়।সংগ্রামী জননেতা হাফিজুর রহমান বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক।তিনি জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে এক মাএ সৎ ও যোগ্য প্রার্থী।তিনি তার একনিষ্ঠ রাজনৈতিক দক্ষতার জন্যই সবার কাছে আজ এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন।সংগ্রামী জননেতা হাফিজুর রহমান তার এই জনপ্রিয়তা এবং জনগণের ভালোবাসাকে কাজে লাগিয়ে জনগণের জন্য উন্নয়নের প্রত্যয় নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি দলের জন্য নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।তার এই একনিষ্ঠ রাজনৈতিক দক্ষতার জন্যই যুবলীগের রাজনীতি  এখন সুসংগঠিত।তার রাজনৈতিক জীবনে সাংগঠনিক দক্ষতা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে যুবলীগের রাজনীতি।জানা গেছে,তিনি বিএনপি জামাত সরকারের আমলে নির্যাতিত হয়ে এখনো রাজনীতির মাঠে টিকে আছেন।তিনি দলকে ভালোবেসে রাজপথে লড়াই সংগ্রামে অনেক চরম নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।তার রাজনৈতিক জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক হিসেবে একজন স্বচ্ছ রাজনৈতিক জীবন গড়ে তোলা।রাজনৈতিক অংঙ্গনে যার রয়েছে ক্লিন ইমেজ সেই সাথে ব্যাপার জনপ্রিয়তা।

যুবলীগের রাজনীতিতে প্রিয় এই জননেতা হাফিজুর রহমানের মত একজন সুদক্ষ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব দলে থাকলে দলের জন্য এবং যুবসমাজের জন্য আসা করি অনেক ভালো হবে বলে জানিয়েছেন জনসাধারণেরা। একজন সফল রাজনীতিবিদ এবং সমাজসেবক কাজেই যার রাজনীতি।যে নীতি বা আদর্শ অনুসরণ করে রাজনীতি তাকেই বল হয় প্রিয় নেতা।সারাক্ষণ মানুষের জন্য কাজ করে সেই সত্যিকারের একজন সৎ রাজনীতিবিদ।

আজ সে সততার রাজনীতিতে প্রমাণ করেছে।এখন আর সেই প্রভাবশালী এবং সন্ত্রাসীর রাজনীতি হয় না। সন্ত্রাসের রাজত্ব এখন আর দেখা যায় না।নেতাকর্মীরা বলেন,আমরা আগামীদিনে এমন একজন যোগ্য ব্যক্তিকে চাই যার নেতৃত্বের সকল গুণাবলী আছে। যে হবে কর্মীবান্দব ও সংগঠনপ্রেমী নেতা আমরা আগামী দিনে তাকেই চাই।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এলাকাবাসির অভিমত দলের প্রয়োজনে, আমজনতার আকাংখার কথা মাথায় রেখে সকলকেই সাধ্যমত সহযোগিতার মাধ্যমে মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজের রাজনীতিতে হাফিজের গুরুত্বপূর্ণ অবদানকে সকলেই ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছেন।

আজকের এই অবস্থানে নিয়ে আশার ক্ষেত্রে হাফিজের স্মরনীয় ভুমিকা থাকায় দল-জনতা সকলেই হাফিজকে গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দেখতে চায়।গাজীপুর-৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব ইকবাল হোসেন সবুজ এমপি'র  মহোদয়ের অত্যন্ত বিশ্বাস যোগ্য একজন কর্মী ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন সংগ্রামী নেতা বাংলাদেশের রুপকার হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের নীতি ও আর্দশে উজ্জীবিত হয়ে পারিবারিক আ’লীগ পরিবারের সন্তান হিসাবে মুক্তচিন্তার আলোকে বঙ্গবন্ধুর আর্দশকে লালিত করে গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক  পদপ্রার্থী হয়েছেন তিনি।

তিনি আওয়ামীলীগ পরিবারের একনিষ্ঠ কর্মী হয়ে রাজপথে লড়াই করেছন স্বৈরশাসকদের বিরুদ্ধে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে।এছাড়া বিভিন্ন মিছিল মিটিংসহ আওমীলীগের সকল দলীয় কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভুমিকা পালন করেন।
যুবলীগের আদর্শ আশা বুকে আগলে রাখবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নীতিমালা অনুসরণ করে হাফিজুর রহমান সকল আদর্শ মেনে চলছে সকলের মাঝে ভালোবাসা নিয়ে।

তরুন যুবলীগ নেতা হাফিজকে দেখতে চায় গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক। হাফিজুর রহমানের বংশধর আওয়ামী যুবলীগের রাজনীতির সাথে জরিয়ে রয়েছেন। তার পরিবারে রয়েছে একাধীক মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামীলীগের নিবেদিত প্রান। তাই এই পরিবারের একজন সদস্য জাতে করে গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হাফিজুর রহমান হন এই দাবী জানিয়েছেন নতুন প্রজন্মের নেতা-কর্মি ও স্থানীয় আওয়ামীলীগ।

নিজের পায় হেঁটে মেধা শ্রম খাঠিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন হাফিজুর রহমান দেশের স্বার্থে, সমাজে আদর্শ নীতিমালা মেনে চলেন তিনি। শতশত যুবকদের সর্বদা তরুণ যুবলীগের  প্রাণের দাবি সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায় হাফিজুর রহমানকে।একাধিক ভাবে নতুন প্রজন্মের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন হাফিজুর রহমান ভাই এর আদর্শ নীতিমালা মায়া মমতা ভালবাসা পেয়ে অন্ধ ভক্ত হয়ে পড়েছেন সবাই।সমাজসেবক, দানবীর, গরীবের বন্ধু, সাধারণ মানুষের নেতা তিনি।


গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চান দলের নেতাকর্মীরা হাফিজুর রহমানকে। দলীয় নেতাকর্মীরা মনে করেন হাফিজুর রহমান এমনই একজন যোগ্য নেতা। যিনি গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সকলের কাছেই জনপ্রিয়। যুবলীগের রাজনীতিতে দায়িত্ব পালনে শতভাগ সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। দায়িত্ব পালনকালে তিনি কখনো দুর্নীতির আশ্রয় নেননি। সর্বদা নিজেকে জনগণের সেবক হিসেবে নিয়োজিত রেখেছেন।

এলাকার সাধারণ ও মেহনতি মানুষ তাদের সকল সুখে দুঃখে তাকে আশ্রয়স্থল মনে করে। সর্বদা রাজনীতি নিয়ে ব্যস্থ থাকার কারণে তৃণমূল মানুষের কাছে তিনি ইতিমধ্যে ২৪ ঘন্টার রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।গাজীপুরের তিন আসনের মানবিক এমপির নির্দেশই হচ্ছে হাফিজুর রহমান রাজনীতিক পথচলার প্রধান শক্তি। যে কারণে এলাকাবাসীর কাছে তিনি শতভাগ আশ্বাভাজন একজন মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছেন।এজন্যই তার প্রতি থাকা ভালবাসার টানেই এলাকার যেকোন কঠিন সমস্যার সঠিক সমাধানের জন্য বিভিন্ন স্থান থেকে মানুষজন ছুটে যান হাফিজুর রহমান এর কাছে।

সেখানে গেলে তৃণমূলের মানুষজন নিজেদের বিশ্বাসের সঠিক মূল্যায়নও পাই যুবলীগের নেতা হাফিজুর রহমানের কাছে। এজন্যই তাকে গাজীপুর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায় জনসাধারণেরা। গরীব দুঃখী ও মেহনতী মানুষের বন্ধু তিনি । মেহনতী মানুষকেই স্বরণে রাখেন মানুষ। সমাজের মেহেদী মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। সবসময় কাজ করেছে মানুষের জন্য। বর্তমানেও করছে এবং অনাগত দিনগুলোতেও কাজ করবে।

আর সেই মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্য  হাফিজুর রহমান । দায়িত্ববোধ নয়, তিনি মনে প্রাণে লালন করেন মানবিকতা। মানুষ বলছেন ‘মানবতার ফেরিওয়ালা’ প্রিয় নেতা হাফিজুর রহমান। মানুষের জন্যই মানুষ, মানুষ মানেই মানবতা।মানবতার বাজারে মানুষের জন্য যে মানুষেরা ছুটে বেড়ায়, তারাই মানবতা৷ যাদের মানবতায় মানব সমাজে ফুটে উঠে মানবিক পরিচয়।অসহায় বিপদগ্রস্থ মানুষের সেবা করাই যাদের ধর্ম তাদের মর্যাদা মানুষেরাই দিয়েছে যুগ যুগ ধরে৷যার মন মানুষের জন্য কাঁদে তাকে ঘীরেই বেঁচে থাকে অসংখ্য মানুষ। কারন তার ভালোবাসায় আশার আলো জ্বলতে থাকে যা অসংখ্য মানুষের মনকে উচ্ছ্বাসিত করে রাখে। আশাবাদী মানুষের বিশ্বস্ত সে মানুষ হলেন একজন মহৎ, উদার আর বড় মনের মানুষ। যার কাজই হলো পরোপকার করা।

যার রাজনীতিই মানুষের জন্য,তার হৃদয়টাও মানুষের ভালোবাসায় পরিপূর্ণ৷ মানুষের মুখে মুখে শোনা যাচ্ছে মানবিক একজন একজন সফল নেতা হাফিজুর রহমান।  কথা গাজীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকায়। এবিষয়ে তিনি বলেন, আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারণ করে অসহায় সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সেবা করে যাচ্ছি। এবং বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে জনগণের মাঝে আলোচনা করে যাচ্ছছেন আওয়ামী যুবলীগ নেতা হাফিজুর রহমান।গাজীপুর-৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব ইকবাল হোসেন সবুজ এমপি'র  মহোদয়ের অত্যন্ত বিশ্বাস যোগ্য একজন কর্মী ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন সংগ্রামী নেতা বাংলাদেশের রুপকার হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের নীতি ও আর্দশে উজ্জীবিত হয়ে পারিবারিক আ’লীগ পরিবারের সন্তান হিসাবে মুক্তচিন্তার আলোকে বঙ্গবন্ধুর আর্দশকে লালিত করে চলছেন তিনি। তিনি আওয়ামীলীগ পরিবারের একনিষ্ঠ কর্মী হয়ে রাজপথে লড়াই করেছন স্বৈরশাসকদের বিরুদ্ধে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে।

এছাড়া বিভিন্ন মিছিল মিটিংসহ আওমীলীগের সকল দলীয় কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভুমিকা পালন করেন। সমাজসেবক, দানবীর, গরীবের বন্ধু, মানুষের নেতা তিনি।জনগণের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে বর্তমান সময়ে বিশিষ্ট সমাজ সেবক হাফিজুর রহমান এর নেতৃত্বের বিকল্প নেই। গরীব দুঃখী মানুষের প্রাণের নেতা সততা ও যোগ্যতার বিচারে হাফিজুর রহমানই যোগ্য নেতা।

দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামের সাহসী মুজিব সৈনিক, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুজিবকন্যা মানবতার 'মা' জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ও আদর্শ্যের আদর্শিত ব্যক্তিত্ব, যিনি একজন সাদা মনের মানুষ। সর্বস্তরের জনতার গর্ব ও অহংকার আশার-আকাঙ্খার প্রদীপ হয়েছেন। যিনি মেহনতী