সাতক্ষীরা ভাগ্য বিড়ম্বিত অসহায় সেই রহিমা (৩৮) আর নেই। স্থানীয়রা জানান, আজ শুক্রবার বিকাল ৩ টার দিকে মৃত্য হয়েছে (ইন্নালিলাহি ---রাজিউন) তার একটায় আর্তি ছিল আমার একটি প্রতিবন্ধী অথবা স্বামী পরিত্যাক্ত কার্ড হত তাহলে কষ্টটা একটু কম হত।
অশ্রসিক্ত হয়ে জানিয়েছিলেন ক্রাইম প্রতিদিনের সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি হেলাল উদ্দীনকে বিষয়টি নিয়ে ক্রাইম প্রতিদিন রিপোর্ট প্রকাশ হওয়ার পর তার নামে একটি বিধবা ভাতার কার্ড প্রদান করেছিলেন। তালা উপজেলার ১নং ধানদিয়া ইউনিয়নের পাঁচ পাড়া গ্রামের মৃত্য আকামত সরদারের কন্যা রহিমা খাতুন(৩৮)। জন্মের পর পিতাকে দেখিনী। মাতা জরিনা বেগমের কাছে মানুষ। মাতা জরিনা বেগমের মৃত্যর পর বিভিন্ন জায়গায় চেয়ে চেয়ে খেয়ে বেচে ছিল।
তার এই অসহয়ত্য নিয়ে ক্রাইম প্রতিদিনে রিপোর্ট প্রকাশ হলে সাতক্ষীরা জেলা সমাজ সেবা পরিচালক দিবাশীষ সরদার সাতক্ষীরা জেলা সমাজ সেবা উপ পরিচালক হারুন আর রশিদ ও তালা উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম অসহায় রহিমার খোজ খবর নেন এবং একটি বিধবা ভাতার কার্ড প্রদান করেন।
কিন্তু ভ্যাগের কি নির্মম পরিহাস ভাতার টাকা পাওয়ার আগেই তাকে চলেযেতে হল পৃথিবী ছেড়ে। আল্লাহ তাকে বেহেশত নছিব করুন আমিন।